×

রক্তবীজ বধ

শুম্ভ-নিশুম্ভের সেনাপতি রক্তবীজ ছিল এক শক্তিশালী দৈত্য। তার একফোঁটা রক্ত মাটিতে পড়লে হাজার হাজার রক্তবীজ জন্ম নেবে এমন বর থাকায় এই বলবান দৈত্য আরও ক্ষমতাশালী হয়ে উঠেছিল। সব দেবতাদের স্বর্গ থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল সে। দেবতারা ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বরের শরণাপন্ন হওয়ার পর তারা তাদের সর্বশক্তি দিয়ে মহাকালী নামে এক শক্তিশালী নারী তৈরি করলেন। মহাকালী  রক্তবীজকে আক্রমণ করলেন। কিন্তু […]   আরও পড়ুন

Hiranakshya Badh (Slaying of Hiranakhya)

Hiranyakshya was a powerful Demon. Hiranyakashipu was his brother. Hiranyakshya declared war and own three worlds. All Gods became afraid of Hiranyakshya. He had curse that he will be defeated by Gods and will be released in Asur (Demon) dynasty. Hiranyakshya became violent and attacked the world. Then God Vishnu killed him in the form […]   আরও পড়ুন

Abhimanyu Badh

Kurukshetra was the war between the Kaurava and the Pandavas. Kaurava warriors like Duryadhana, Duhshasana, Dronacharya and Bhisma were unable to cope up with the Pandavas. Bhisma was defeated by Arjuna. Young warrior Abhimanyu, the son of Arjuna, showed extreme bravery and remained undefeated. One day Arjuna went to Mahasaptak to fight against the Narayani […]   আরও পড়ুন

নরকাসুর বধ

বরাহ অবতার রূপে অবতীর্ণ হওয়ার সময় নারায়ণ ধরিত্রীকে (পৃথিবী) ধর্ষণ করেছিলেন। তার পরিণতিতে ধরিত্রী নরকাসুরের জন্ম দেন। সে ত্রিলোকের (স্বর্গ- মর্ত্য-পাতাল) নারীদের ওপর অত্যাচার চালাতে শুরু করে। নিজের রাজ্যের কারাগারে মেয়েদের বন্দী করে রাখে। এইসময় শ্রীকৃষ্ণ মথুরা ছেড়ে চলে গেলেন দ্বারকা। এই নগর তৈরি করেছিলেন স্বয়ং বিশ্বকর্মা। নরকাসুর তাকে দ্বারকার মত একটা রাজ্য তৈরি করে […]   আরও পড়ুন

তারাসুর বধ

তারাসুর ছিল এক শক্তিশালী দৈত্য। মহিষাসুরের থেকে সে কোন অংশে কম ছিল না। ব্রহ্মার বরে পৃথিবীতে সে ছিল অপারেজয়। স্বর্গ দখল করে দেবতাদের সেখান থেকে সে বিতাড়িত করলো। ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের শরণাপন্ন হলেন তারা। এই ত্রিদেব  তৈরি করলেন এক ক্ষমতাশালী দেবী। তিনি তারকাসুরকে নিধন করে স্বর্গে শান্তি ফিরিয়ে আনলেন। সারকথা ব্রহ্মার বরে তারাসুর হয়ে উঠেছিল […]   আরও পড়ুন

বালাসুর বধ

মহিষাসুরের তিন ছেলে বালাসুর, ত্রিসুরাসুর এবং রক্তাসুর। একদিন মহামায়ার তপস্যা করার সময় মত্ত বালাসুর সেখানে এসে সবকিছু ধ্বংস করে দেয়। ক্রূদ্ধ মহিষাসুর সেখান থেকে তাকে তাড়িয়ে দেয়। এরপর বালাসুর দেবদেবীদের ওপর অত্যাচার করতে শুরু করে। দেবী দুর্গা একটা সুন্দরী মেয়ের রূপ ধরে তাকে আকৃষ্ট করেন। দেবী দুর্গার ছলনায় ভুলে বালাসুর তাকে বিয়ে করতে চায়। কিন্তু […]   আরও পড়ুন

ভৃগুরাম দ্বারা ক্ষত্রিয় নিঃক্ষত্রিয়

মহেশমতিপুরার রাজা অর্জুন একবার তার পার্ষদদের নিয়ে মৃগয়াতে গিয়েছিলেন। সারাদিন ঘোরার পর খুব ক্ষুধার্ত হলেন তারা। কিন্তু সেখানে খাওয়ার মত কিছু  ছিলনা। বনের মধ্যে হঠাৎ তারা এক সন্ন্যাসীর আশ্রম দেখলেন। সেই আশ্রমে থাকতেন ঋষি জমদাগ্নি ও তার স্ত্রী রেনুকা। রাজা সেখানে গিয়ে কিছু খাবার চাইলেন। কিন্তু আশ্রমে তখন তাদের খেতে দেওয়ার মত কিছু ছিলনা। তাই […]   আরও পড়ুন

Mahishahur Badh (Slaying of Mahishasura)

প্রবল তপসায় সন্তুষ্ট হয়ে ব্রহ্মদেব রামভাসুরকে বর হিসাবে জিজ্ঞাসা করলেন। রামভাসুরের বর তাঁর ছেলের জন্য ছিল যাকে তিনি তিন বিশ্বজয়ী হিসাবে দেখতে পছন্দ করেছিলেন। ব্রহ্মা রাজি হয়ে সম্মতি জানাল। সমস্ত sশ্বর যখন এটি জানতে পেরেছিলেন তখন তারা একত্রিত হয়ে রামভাসুরকে ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নেন। ওপাশে, রামভা নিজেকে মহিষে রূপান্তরিত করে। তিনি একটি জল মহিষের প্রেমে […]   আরও পড়ুন

সম্রাট নিবাত কবচ বধ

নিবাত কবচ ছিল এক শক্তিশালী দৈত্য। দেবতা শিবের বরে সে স্বর্গলোকের অধীশ্বর হয়েছিল। তাতে ভয় পেয়ে দেবতা ইন্দ্র ভগবান বিষ্ণুর কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন করলেন। নিবাত কবচ যদি মহিলাদের ওপর কোন অন্যায় করে তাহলে অর্জুন এসে তাকে শাস্তি দেবেন বলে ইন্দ্রকে আশ্বস্ত করা হল। এরপর নিবাত কবচ মহিলাদের অত্যাচার করা শুরু করতেই উপস্থিত হলেন অর্জুন। […]   আরও পড়ুন

লব কুশের অশ্ব বধ (লব কুশের ঘোড়া ধরা)

শ্রীরামচন্দ্র অশ্বমেধ যজ্ঞের আয়োজন করেন এবং উৎসর্গীকৃত অশ্বটিকে ছেড়ে দেন। শত্রুঘ্ন এবং তার যোদ্ধাদের সঙ্গে ঘোড়াটি পরিক্রমা শুরু করে। অন্যদিকে, সীতা তপোবনে তার বনবাসের পর্ব কাটাচ্ছেন। তার দুই পুত্র লব আর কুশ ধীরে ধীরে যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী হয়ে উঠছে। অশ্বমেধের ঘোড়াটি তপোবনে পৌঁছল। লব আর কুশ ঘোড়াটিকে দেখতে পেলেন। ‘যে এই ঘোড়াটিকে বাঁধবে তাকে শ্রীরামচন্দ্রের সঙ্গে […]   আরও পড়ুন