×

ভৃগুরাম দ্বারা ক্ষত্রিয় নিঃক্ষত্রিয়

মহেশমতিপুরার রাজা অর্জুন একবার তার পার্ষদদের নিয়ে মৃগয়াতে গিয়েছিলেন। সারাদিন ঘোরার পর খুব ক্ষুধার্ত হলেন তারা। কিন্তু সেখানে খাওয়ার মত কিছু  ছিলনা। বনের মধ্যে হঠাৎ তারা এক সন্ন্যাসীর আশ্রম দেখলেন। সেই আশ্রমে থাকতেন ঋষি জমদাগ্নি ও তার স্ত্রী রেনুকা। রাজা সেখানে গিয়ে কিছু খাবার চাইলেন। কিন্তু আশ্রমে তখন তাদের খেতে দেওয়ার মত কিছু ছিলনা। তাই […]   আরও পড়ুন

সম্রাট নিবাত কবচ বধ

নিবাত কবচ ছিল এক শক্তিশালী দৈত্য। দেবতা শিবের বরে সে স্বর্গলোকের অধীশ্বর হয়েছিল। তাতে ভয় পেয়ে দেবতা ইন্দ্র ভগবান বিষ্ণুর কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন করলেন। নিবাত কবচ যদি মহিলাদের ওপর কোন অন্যায় করে তাহলে অর্জুন এসে তাকে শাস্তি দেবেন বলে ইন্দ্রকে আশ্বস্ত করা হল। এরপর নিবাত কবচ মহিলাদের অত্যাচার করা শুরু করতেই উপস্থিত হলেন অর্জুন। […]   আরও পড়ুন

সুন্ধ-উপসুন্ধ বধ

সুন্ধ আর উপসুন্ধ ছিল দৈত্য হিরণ্যকশিপুর পুত্র। এই দুজন ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী দৈত্য। একবার তারা অমরত্ব লাভের আশায় দেবতা ব্রহ্মার তপস্যা শুরু করলো। সাধনায় তুষ্ট হয়ে ব্রহ্মা তাদের বর দিলেন কোন মানুষ এই দুই ভাইকে বধ করতে পারবে না। একমাত্র নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করলেই দুভাই মারা যাবে। দেবতার বরে অপারেজেয় দুই দৈত্য ভাবলো […]   আরও পড়ুন

নারীর অশ্রুজলে ভগবানের পরাজয়

দেবতা মহাদেব ও দেবী পার্বতী শুম্ভ এবং নিশুম্ভ নামে দুই ভয়ঙ্কর দৈত্যকে নিধন করতে গিয়েছিলেন। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফেরার সময় মহাদেবকে পার্বতী জানালেন, এই দুই দৈত্যকে বধ করতে তিনি আটবার নিজের রূপ পরিবর্তন করেছিলেন। একথা শুনে কার্তিকেয় বললেন, এই কালপর্বে দেবীকে স্মরণ করবে মানুষ, পূজিত হবেন তিনি। মাসটির নাম কার্তিক রেখে তাকে পুরস্কৃত করলেন দেবতা মহাদেব […]   আরও পড়ুন

শুম্ভ-নিশুম্ভ বধ

শুম্ভ ও নিশুম্ভ ছিল দুই পরাক্রমশালী দৈত্য। ব্রহ্মার বরে ত্রিলোক জয় করেছিল তারা। ব্রহ্মার বর থাকার জন্য মানব এবং দানব কেউই তাদের পরাস্ত করতে পারতো না, এমন সুরক্ষা দেবতাদেরও ছিল না। শুম্ভ-নিশুম্ভ স্বর্গে অত্যাচার করতে শুরু করলো। ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বরের অনুরোধে দুর্গা নিজেকে পরিবর্তিত করে ‘চামুণ্ডা’ নামে কালী রূপে অবতীর্ণ হয়ে শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করলেন। সারকথা ব্রহ্মার বরে […]   আরও পড়ুন

রক্তবীজ বধ

শুম্ভ-নিশুম্ভের সেনাপতি রক্তবীজ ছিল এক শক্তিশালী দৈত্য। তার একফোঁটা রক্ত মাটিতে পড়লে হাজার হাজার রক্তবীজ জন্ম নেবে এমন বর থাকায় এই বলবান দৈত্য আরও ক্ষমতাশালী হয়ে উঠেছিল। সব দেবতাদের স্বর্গ থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল সে। দেবতারা ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বরের শরণাপন্ন হওয়ার পর তারা তাদের সর্বশক্তি দিয়ে মহাকালী নামে এক শক্তিশালী নারী তৈরি করলেন। মহাকালী  রক্তবীজকে আক্রমণ করলেন। কিন্তু […]   আরও পড়ুন